loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • মিলানকে হারিয়ে পাঁচ ম্যাচ আগেই ইন্টারের ২০তম শিরোপা জয়

  • লেভাকুজেনের ৪৫ ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড

  • ফুলহ্যামকে হারিয়ে শিরোপা লড়াইয়ে লিভারপুল

  • তাইওয়ানে আবারও ভূমিকম্পের আঘাত

  • প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফরকালে পাঁচটি দলিল স্বাক্ষর ও বহুমুখী সহযোগিতার সম্ভাবনা

জাতীয় কবিতা উৎসব ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি


জাতীয় কবিতা উৎসব ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি

দু’দিনব্যাপী ‘জাতীয় কবিতা উৎসব’ শুরু হচ্ছে ১ ফেব্রুয়ারি। এবার এই উৎসবের ৩২তম আসর। নয়টি দেশের কবিদের অংশগ্রহণে কবিতা উৎসবের এবারের স্লোগান নির্ধারণ করা হয়েছে ‘দেশহারা মানুষের সংগ্রামে কবিতা’। জানা গেছে, এবারের কবিতা উৎসবে সুইডেন থেকে কবি আরনে জনসন, ক্রিস্টিয়ান কার্লসন, ভিভেকা জোরেন, ইংল্যান্ড থেকে এগনেস মেডাওস, ক্যামেরুনের কবি জয়সে আওসাতাতাং, মিশরের কবি ইব্রাহীম এলমাসরি, মেক্সিকোর ইউরি জামব্রানো, জাপানের টে-ু তেইজিন, তাইওয়ানের মিয়াও-ওয়াইতুম, কলম্বিয়ার মারিও মেথররাসহ অনেকে অংশ নেবেন। এছাড়া ভারত থেকে বিভিন্ন ভাষার কয়েকজন কবি থাকবেন।

এবারের উৎসবে ৩০০ জন কবি তাদের কবিতা পাঠ করবেন। কবিতা পাঠ ছাড়াও কবিতা নিয়ে বিভিন্ন সেশনেও অংশ নেবেন দেশি-বিদেশি কবিবৃন্দ। এবার জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কারের ঘোষণা আসবে। উৎসবের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এক বছর অন্তর কবিতা পরিষদ একজন কবিকে এ-পুরস্কার প্রদান করে। প্রয়াত কবি সাযযাদ কাদির ২০১৬ সালে পুরস্কার অর্জন করেন। 

জানা গেছে এ-বছর কবিতা উৎসবের মূল প্রতিপাদ্য হয়ে দাঁড়াবে মিয়ানমারের জাতিগত সন্ত্রাসের শিকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। দেশহারা এই জনগোষ্ঠীর অনিশ্চিতের যাত্রা এখনো অব্যাহত। এই উৎসবে দেশ-বিদেশের শুভবাদী কবিরা মাতৃভূমি হারানো মানুষদের সংগ্রামে কবিতার শক্তি দিয়ে সাহস যোগাবে।

স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খল-মুক্তির ডাক দিয়ে ১৯৮৭ সালে জাতীয় কবিতা উৎসবের যাত্রা শুরু হয়। স্বৈরাচার, সাম্প্রদায়িকতা, মৌলবাদ, গণতন্ত্র হনন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং বরর্বতার বিরুদ্ধে কবিতা উৎসবে প্রতিবাদ জানান বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা কবিগণ।

Loading...