loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • ঈদ-নববর্ষের ছুটি শেষে অফিস খুলেছে

  • লিভারপুলের পরে আর্সেনালের পরাজয়ে ম্যানসিটিই শীর্ষে

  • বায়ার্ন রাজত্বের অবসান ঘটিয়ে লেভাকুজেনের বুন্দেসলিগা জয়

  • শিল্পকলা একাডেমিতে বর্ষবরণ

  • আনন্দমুখর পরিবেশে বঙ্গাব্দ-১৪৩১ বরণ-উৎসব উদযাপিত

ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিতে মেসির নতুন রেকর্ড


ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিতে মেসির নতুন রেকর্ড

শেষবারের মতো নতুন ইতিহাস গড়া থেকে মেসিকে থামানোর সুযোগ পেয়েছিলেন প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)’র ফরোয়ার্ড কিলিয়ান এমবাপ্পে। কিন্তু ফরাসি লিগে এই তরুণ ফরোয়ার্ড দলের শেষ ম্যাচে মাত্র এক গোল করায় তা আর হয়নি। ফলে ষষ্ঠবারের মতো ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিতে নতুন রেকর্ড গড়লেন বার্সেলোনা ফরোয়ার্ড লিওনেল মেসি। খবর আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের।

লা লিগার এই মৌসুমে ৩৪ ম্যাচে ৩৬ গোল করেছেন মেসি। তাকে ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা হওয়া থেকে ঠেকাতে হলে শুক্রবার (২৪ মে) নিজেদের শেষ লিগ ম্যাচে পাঁচ গোল করতে হতো এমবাপ্পেকে। কিন্তু স্তাদ দে রাঁসের কাছে ৩-১ গোলে হেরে যাওয়া ম্যাচে এই বিশ্বকাপজয়ী ফরাসি তারকা করতে পেরেছেন মাত্র এক গোল। ফলে অবধারিতভাবেই গোল্ডেন শু গেছে মেসির দখলে। এর আগে লা লিগার সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার পিচিচি ট্রফিও জিতেছেন এই আর্জেন্টাইন তারকা।

এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিতলেন মেসি; এটাও একটা রেকর্ড। এই নিয়ে টানা ১১বার এই পুরস্কার গেল লা লিগার দখলে। সর্বশেষ লা লিগার বাইরের কোনো খেলোয়াড় হিসেবে এই পুরস্কার জিতেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো। ২০০৭/০৮ মৌসুমে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের দল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জার্সিতে ৩১ গোল করে এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার ঘরে তুলেছিলেন পর্তুগিজ উইঙ্গার। তাঁর দখলে আছে চারটি ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু।

সবচেয়ে বেশি বয়সে এই পুরস্কার জেতার তালিকায় এখন দ্বিতীয় স্থানে আছেন মেসি। তাঁর বয়স ৩১ বছর, ১১ মাস এবং ২৫ দিন। ১৯৯০ সালে এই পুরস্কার জেতার সময় মেসির চেয়ে এক মাস ও এক দিন বেশি বয়সী ছিলেন হুগো সানচেজ।

তবে এমন অর্জন সত্ত্বেও মেসির মন ভরেনি। ইউয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে লিভারপুলের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিদায় নেওয়ার ঘটনা এখনও তাকে যন্ত্রণা দিচ্ছে। শুক্রবার রাতে গোল্ডেন শু হাতে নিয়েও তাই বললেন, “আমি এটা (ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু) নিয়ে ভাবছি না। এই পুরস্কার আমার মাথায় নেই। আমরা কিংবা অন্তত আমি এখনও লিভারপুলের কাছে পরাজয়ের ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছি। আমি নিজেকে নিয়ে ভাবছি না।”

এদিকে শনিবার রাতে ভালেন্সিয়ার বিপক্ষে কোপা ডেল রে’র ফাইনাল হেরে গেলে যে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে সবাইকে তা মনে করে দিয়েছেন বার্সা অধিনায়ক। তাইতো সোজাসাপ্টা বলে দিলেন, “এটা ফাইনাল এবং না জিততে পারলে বর্তমান পরিস্থিতি আরও খারাপ করে হয়ে যাবে।” (অনূদিত)

Loading...