loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে টাইগ্রেসদের দল ঘোষণা

  • বার্সাকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে পিএসজি

  • অ্যাটলেটিকোকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ চারে ডর্টমুন্ড

  • রাষ্ট্রপতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পাঠ্যক্রম যুগোপযোগী কর তাগিদ দিলেন

  • ক্যানাডায় আর্টসেলের আটটি কনসার্ট

একুশ অগাস্টের মাস্টারমাইন্ড তারেকের সর্বোচ্চ শাস্তি হওয়া উচিত: কাদের


একুশ অগাস্টের মাস্টারমাইন্ড তারেকের সর্বোচ্চ শাস্তি হওয়া উচিত: কাদের

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, একুশ অগাস্ট গ্রেনেড হামলার মাস্টারমাইন্ড তারেক রহমানের সর্বোচ্চ শাস্তি হওয়া উচিত। এ-জন্য উচ্চ আদালতে হওয়া হবে।

তিনি বলেন, “আমাদের উচ্চ আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। অবশ্যই উচ্চ আদালতে যাবো। এই গ্রেনেড হামলার সঙ্গে জড়িত হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নানের জবানবন্দিতে আছে, তারেক রহমানের নির্দেশ মেনেই তাঁরা সেদিন অপারেশন চালিয়েছিলো। এই হত্যাকাণ্ডের যেমন বিচার হয়েছে, হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ডদেরও সর্বোচ্চ সাজা হতে হবে।”

আজ বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউয়ে ২১ অগাস্টে গ্রেনেড হামলায় শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ-কথা বলেন। খবর স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, “সেদিন আওয়ামী লীগ সভাপতি আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মূল টার্গেট করে হামলা চালানো হয়েছিলো। আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে গেছেন। তিনি যখন বেঁচে আছেন, ১৫ অগাস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে, ২১ অগাস্ট হত্যাকাণ্ডেরও বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। বাংলার মানুষ এর জন্য অপেক্ষায় রয়েছে। আজকের দিনে আমাদের শপথ - রাজনীতিতে সন্ত্রাস ও সাম্প্রদায়িকতা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মোকাবিলা করবো।”

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, “১৫ অগাস্ট আর ২১ অগাস্টের হত্যাকাণ্ড একই সূত্রে গাঁথা। ২০০৪ সালের এই দিনে তৎকালীন বিরোধীদলের নেত্রী আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান টার্গেট করে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে সন্ত্রাসীদের দিয়ে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে রক্তস্রোত বইয়ে দিয়েছিল বিএনপি-জামাত সরকার।”

তিনি বলেন, “গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সরকারি দল এবং বিরোধীদলের মধ্যে যে কর্ম-সম্পর্ক থাকা দরকার, ২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলা করে সেটা চিরদিনের জন্য শেষ করে দিয়েছে বিএনপি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এরপরেও খালেদা জিয়াকে গণভবনে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। খালেদা জিয়া কি ব্যবহার করেছিলো সেটা দেশের মানুষ জানে। খালেদা জিয়ার ছেলে মারা যাওয়ার পরে শেখ হাসিনা পুত্রহারা মাকে সান্ত্বনা দিতে তাঁর বাড়িতে ছুটে গিয়েছিলেন। সেদিন প্রধানমন্ত্রীর মুখের ওপর দরজা বন্ধ করে দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংলাপের দরজাও বন্ধ করে দিয়েছে বিএনপি।”

Loading...