loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • কুমিল্লা ইপিজেড-এ চামড়া কারখানা করবে চীনা প্রতিষ্ঠান

  • নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের গ্রুপে শ্রীলংকা

  • অস্ট্রেলিয়ার কাছে হোয়াইটওয়াশ হলো টাইগ্রেসরা

  • ১৯৭৫ সালের পর বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

  • প্রীতি ম্যাচে পিছিয়ে পড়েও আর্জেন্টিনার জয়

চুল ঘন এবং কালো করার কৌশল


চুল ঘন এবং কালো করার কৌশল

অনেকে ২০ বছর বয়সেই চুল পেকে যাওয়ার প্রবণতায় ভোগেন। পরিবেশের দূষণ, খাদ্যাভ্যাস, অত্যাধিক মানসিক চাপ ও অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের ফলে অল্প বয়সেই চুল পেকে যেতে পারে। কিছু প্রাকৃতিক উপাদান গ্রহণের মাধ্যমেই আপনার চুল হয়ে উঠতে পারে ঝলমলে কালো ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।

বাদাম: বাদাম চুলের জন্য খুবই উপকারী। সুন্দর চুল ধরে রাখতে বাদাম খাওয়ার পাশাপাশি বাদামের তেল চুলে লাগালে চুল স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়ে উঠে।

শাক-সবজি: শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণ ফোলিক এসিড থাকে। ফোলিক এসিড হলো ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স ভিটামিন। যা চুলকে কালো রাখতে সাহায্য করে ও চুলের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করে।

আমলা: এই প্রাকৃতিক খাদ্য উপাদানটি পাউডার ও তেল দুভাবেই ব্যবহার করা যায়। আমলা তেল চুলের কালো রঙ ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং পাউডার চুলকে খুশকি মুক্ত রাখতে ব্যবহার করা যায়।

হেনা: চুলের সুরক্ষায় হেনার ব্যবহার অনেক পুরনো। চুল ধূসর হয়ে যাওয়া ঠেকাতে সরিষা তেলের সঙ্গে হেনা পাতার মিশ্রণ অনেক উপকারি।

চিংড়ি: চুল কালো রাখার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে জিঙ্ক থাকা প্রয়োজন। চিংড়ি সহজেই জিঙ্কের ঘাটতি পূরণ করতে পারে।

স্যামন মাছ: চুলে পুষ্টি যোগাতে ওমেগা থ্রি সরাসরি অংশগ্রহণ করে। স্যামন মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি পাওয়া যায়।

মুরগির মাংস: মুরগির মাংস ভিটামিন বি১২ ও ফোলিক এসিড সমৃদ্ধ। দুটি উপাদানই চুলের কালো রঙ ও স্বাস্থ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

ছোলা: ছোলা বি১২ ও ফোলিক এসিডে ভরপুর। তাই সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়া স্বাস্থ্য ঠিক রাখার পাশাপাশি চুল কালো করার জন্যে যথেষ্ট উপাদেয়।

সূত্রঃবিডিলাইভ২৪

Loading...