প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের সকল টেলিভিশন চ্যানেল পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করছে। প্রধানমন্ত্রী বুধবার (২৮ অগাস্ট) তাঁর তেজগাঁওস্থ কার্যালয়ে বাংলাদেশ টেলিভিশন চ্যানেল মালিক সমিতি (এটিসিও)’র নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ-কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের এ-বিষয়ে ব্রিফ করেন। খবর স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।
শেখ হাসিনা বলেছেন, “বাংলাদেশে আগে মাত্র একটি টেলিভিশন চ্যানেল ছিল - বিটিভি। আমরা ’৯৬ সালে সরকার গঠনের পরে এটা উন্মুক্ত করে দিয়েছি (বেসরকারি খাতে)।” তিনি বলেন, তাঁর সরকার সংবাদ প্রচারেও স্বাধীনতা দিয়েছে।
এটিসিও নেতৃবৃন্দ বলেছেন, তাঁরা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর মাধ্যমে সম্প্রচার শুরুর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। ক্যাবল টিভি সম্প্রচার কার্যক্রম ডিজিটাইজেশনের আওতায় এনে সকল চ্যানেলকে পে-চ্যানেলে রূপান্তর করাসহ বিভিন্ন দাবিও এ-সময় উপস্থাপন করেন তাঁরা।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশন চ্যানেলের সত্ত্বাধিকারী সালমান এফ রহমান এবং তথ্যসচিব আব্দুল মালেক এ-সময় উপস্থিত ছিলেন। অন্যান্যের মধ্যে এটিসিও চেয়ারম্যান ও মাছরাঙা টেলিভিশনের সত্ত্বাধিকারী অঞ্জন চৌধুরী, ডিবিসি চ্যানেলের সত্ত্বাধিকারী ইকবাল সোবহান চৌধুরী, একাত্তর টিভির এডিটর ইন চিফ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল বাবু এবং সময় টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ জোবায়ের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।