loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • কুমিল্লা ইপিজেড-এ চামড়া কারখানা করবে চীনা প্রতিষ্ঠান

  • নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের গ্রুপে শ্রীলংকা

  • অস্ট্রেলিয়ার কাছে হোয়াইটওয়াশ হলো টাইগ্রেসরা

  • ১৯৭৫ সালের পর বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

  • প্রীতি ম্যাচে পিছিয়ে পড়েও আর্জেন্টিনার জয়

দ্বিতীয় মেয়াদে ডিএনসিসি’র মেয়রের দায়িত্ব নিলেন আতিক


দ্বিতীয় মেয়াদে ডিএনসিসি’র মেয়রের দায়িত্ব নিলেন আতিক

দ্বিতীয় মেয়াদে ঢাকা-উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)’র মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন মো. আতিকুল ইসলাম। ভারপ্রাপ্ত মেয়র জামাল মোস্তফার কাছ থেকে আজ দুপুরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এ-সময় ডিএনসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই, সচিব রবীন্দ্র শ্রী বড়ুয়া, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মোমিনুর রহমান মামুনসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। খবর স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।

দায়িত্ব গ্রহণের পরে অনলাইন ব্রিফিংয়ে মেয়র বলেন, করোনাভাইরাস রোধে ও করোনা পরীক্ষা সহজ করতে ব্র্যাকের সহায়তায় ডিএনসিসি’র আটটি স্থানে নমুনা সংগ্রহ বুথ চালু করা হবে। এ-সপ্তাহের মধ্যে এই বুথগুলো স্থাপন করা হবে। এছাড়া একটি পিসিআর ল্যাব স্থাপনেরও পরিকল্পনা রয়েছে বলে তিনি জানান।

আতিকুল ইসলাম বলেন, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। ঢাকা শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের প্রধান সড়ক ও গলিতে ওয়াটার বাউজারের মাধ্যমে জীবাণুনাশক স্প্রে অব্যাহত রয়েছে। পথচারীদের জন্য হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে সাময়িকভাবে ডিএনসিসির মহাখালী মার্কেটকে করোনা হাসপাতাল ও আইসোলেশন সেন্টার হিসেবে নির্মাণের জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে এই হাসপাতাল উদ্বোধন করা হবে।

বাড়ির মালিকদের উদ্দেশে মেয়র বলেন, করোনা-চিকিৎসায় সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্সদের কেউ হেনস্তা করবেন না। কেউ হেনস্তা করলে মালিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আবার কোনো বাড়িওয়ালা হেনস্তার শিকার হলে ডিএনসিসিতে অভিযোগ জানাতে পারবেন।

মহামারীর মধ্যে জরুরিসেবা কার্যক্রমের আওতায় – যেমন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জীবাণুনাশক ছিঁটানো কাজে নিয়োজিত রয়েছেন সিটি করপোরেশনের অসংখ্য কর্মী। সার্বক্ষণিক মাঠে থাকা এসব কর্মীদের ব্যক্তিগত সুরক্ষার জন্য তাঁদের মাঝে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্কসহ অন্যান্য নিরাপত্তা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে কর্মরত ডিএনসিসি’র সকল কর্মীর জন্য স্বাস্থ্যবিমার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই দুর্যোগে যদি কোনো কর্মী করোনায় আক্রান্ত হন, অথবা মারা যান, কর্মীর পরিবার বা আক্রান্ত কর্মী স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আর্থিক সহায়তা পাবেন।

আতিক বলেন, ‘এরই মধ্যে ডিএনসিসি’র অনেকগুলো কাঁচাবাজার খোলা জায়গায় স্থানান্তর করা হয়েছে। আশা করি, সবার সহযোগিতায় এ মহামারী থেকে আমরা মুক্তি পাবো। আমাদের অন্যান্য কার্যক্রম মনিটরের জন্য জুম মিটিংয়ের আয়োজন করা হবে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে কাউন্সিলরদের সঙ্গে জুম মিটিং করে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হবে।’

Loading...