loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • লিভারপুল হারলো এভারটনের কাছে, ম্যানইউ-এর শেফিল্ড-বাধা অতিক্রম

  • শুরু হলো স্বাধীনতা দিবস জিমন্যাস্টিক্স প্রতিযোগিতা ২০২৪

  • জাভি এই মৌসুম শেষেই বার্সা ছাড়বেন না

  • নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি

  • ইতালিয়ান কাপের ফাইনালে ইউভেন্টাস

নীরবেই চলে গেলেন অভিনেত্রী আজমেরি জামান


নীরবেই চলে গেলেন অভিনেত্রী আজমেরি জামান

মঞ্চ ও রুপালি পর্দার একসময়ের নামী অভিনয়শিল্পী আজমেরি জামান রেশমা নীরবেই পৃথিবী মায়া ত্যাগ করলেন। গতকার বুধবার ঢাকার একটি হাসপাতালে থেমে গেছে তাঁর জীবনযাত্রা (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।  খবর স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।

দীর্ঘদিন অন্তরালে ছিলেন তিনি। তাঁকে দেখা যায়নি টেলিভিশনে, সিনেমায়; দেখা যায়নি কোনো উৎসবে, আয়োজনে।

১৯৬০ সালে বেতার ও ভয়েস আমেরিকায় ভয়েস আর্টিস্ট, উপস্থাপক ও সংবাদ পাঠক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন রেশমা। সত্তরের দশকে তাঁর ব্যাপক পরিচিতি হয় টিভিতে মুনীর চৌধুরী অনূদিত উইলিয়াম শেক্‌সপিয়ারের ‘মুখরা রমণী বশীকরণ’ নাটকে মূল চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। তিনি অভিনয় করেছেন বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত ‘শেষের কবিতা’, ‘বৃত্ত থেকে বৃত্তে’, ‘সাঁকো পেরিয়ে’, ‘দিন বদলের পালা’সহ বেশ কিছু আলোচিত নাটকে।

সিনেমায় তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে ১৯৬০ সালে, ‘জি না ভি মুশকিল’ ছবির মাধ্যমে। তাঁর সঙ্গে সে-সময় তারকা শিল্পী নাদিম, শাবানা অংশ নেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য বাংলা ও উর্দু ছবির মধ্যে রয়েছে – ‘ভাওয়াল সন্ন্যাসী’, ‘মেঘের পরে মেঘ’, ‘নয়ন তারা’, ‘ইন্ধন’, ‘চাঁদ আর চাঁদনি’, ‘সূর্য ওঠার আগে’, ‘শেষ উত্তর’ প্রভৃতি।

তিনি দীর্ঘদিন মঞ্চে শিল্পনির্দেশকের কাজ করেছেন। ষাটের দশকে যুক্ত ছিলেন মঞ্চ সংগঠন ড্রামা সার্কেলের সঙ্গে। 

তাঁর জন্মস্থান ঢাকার মুন্সিগঞ্জ। তাঁর স্বামী জামান আলী খান ছিলেন ১৯৬১ সালে পিটিভির প্রথম প্রযোজক।

Loading...