আইসিসি ওয়ানডে বোলিং র্যাংকিং তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে জায়গা করে নিয়েছেন বাংলাদেশের অফ-স্পিনার মেহেদি হাসান মিরাজ। ২৪ বছর বয়সী মিরাজের এটি ক্যারিয়ার সেরা র্যাংকিং। শ্রীলংকার বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে এখন পর্যন্ত ২ ম্যাচে ৭ উইকেট নিয়েছেন মিরাজ। দুর্দান্ত পারফরমেন্সে পুরস্কার হিসেবে বোলারদের তালিকায় তিন দাপ এগিয়ে পঞ্চম থেকে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন তিনি। তাঁর রেটিং ৭২৫।
তৃতীয় বাংলাদেশি বোলার হিসেবে শীর্ষ দুইয়ে জায়গা করে নিলেন মিরাজ। ২০০৯ সালে বোলিং র্যাংকিংয়ের শীর্ষস্থানে ছিলেন সাকিব। পরের বছর দ্বিতীয় স্থানে উঠেছিলেন বাঁ-হাতি স্পিনার রাজ্জাক। এই তালিকার শীর্ষে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের বাঁ-হাতি পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। তার রেটিং ৭৩৭।
হালনাগাদ র্যাংকিং প্রকাশ করেছে বিশ্বক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। সেখানে চোখে পড়ার মতো উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশের বাঁ-হাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানেরও। আট ধাপ এগিয়ে নবমস্থানে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। শ্রীলংকার বিপক্ষে সিরিজে ২ ম্যাচে ৬ উইকেট নিয়েছেন ফিজ। বর্তমানে র্যাংকিং তালিকায় তাঁর রেটিং ৬৫২। ২০১৮ সালে পঞ্চম স্থানে জায়গা নিয়েছিলেন এই কাটার মাস্টার।
বোলারদের র্যাংকিং তালিকায় তৃতীয় থেকে অষ্টমস্থানে আছেন যথাক্রমে – আফগানিস্তানের মুজিবুর রহমান (রেটিং-৭০৮), নিউজিল্যান্ডের ম্যাট হেনরি (রেটিং- ৬৯১), ভারতের জস্প্রিত বুম্রাহ (রেটিং-৬৯০), দক্ষিণ আফ্রিকার কাগিসো রাবাদা (রেটিং-৬৬৬), ইংল্যান্ডের ক্রিস ওক্স (রেটিং-৬৬৫) ও অস্ট্রেলিয়ার জশ হ্যাজেলউড (রেটিং-৬৬০)।
শ্রীলংকার বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজের দুই ম্যাচে যথাক্রমে ৮৪ ও ১২৫ রান করেছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। দুই ম্যাচেই সেরা খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। র্যাংকিং-এ ব্যাটসম্যানদের তালিকায় চার ধাপ এগিয়ে চতুর্দশ স্থানে উঠে এসেছেন তিনি। প্রথম দুই ম্যাচে ৫৪ ও ৪১ রান করায় ব্যাটসম্যানদের তালিকায় দুই ধাপ এগিয়ে ৩৮তম স্থানে উঠে এসেছেন মাহমুদুল্লাহ।