loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে টাইগ্রেসদের দল ঘোষণা

  • বার্সাকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে পিএসজি

  • অ্যাটলেটিকোকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ চারে ডর্টমুন্ড

  • রাষ্ট্রপতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পাঠ্যক্রম যুগোপযোগী কর তাগিদ দিলেন

  • ক্যানাডায় আর্টসেলের আটটি কনসার্ট

ডিপিএল ক্রিকেটের শিরােপা শেখ জামালের ঘরে


ডিপিএল ক্রিকেটের শিরােপা শেখ জামালের ঘরে

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো শিরোপা জিতলো শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। ঐতিহ্যবাহী ক্লাব আবাহনীকে চার উইকেটে হারিয়ে শিরোপা নিজেদের করে নেন মুশফিক-ইমরুল-নুরুল হাসান সোহানরা। আগের ম্যাচেই শিরোপা নিশ্চিত হতে পারত শেখ জামালের। প্রাইম ব্যাংকের কাছে হেরে শিরোপার উদ্‌যাপন পিছিয়ে যায় দলটির। তবে মঙ্গলবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আবাহনীকে ২২৯/৬ রানে আটকিয়ে দিয়ে ১৮ বল হাতে রেখেই চার উইকেটের জয় নিশ্চিত করে ইমরুল কায়েসের নেতৃত্বাধীন দলটি।

শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) আবাহনী লিমিটেডকে চার উইকেটে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেট লিগের শিরোপা জিতলো ইমরুল কায়েসের দল। আগে ব্যাট করতে নেমে আবাহনী ছয় উইকেটে ২২৯ রান করেছিল। নুরুল হাসানের ৮১ বলে ৮১ রানে তিন ওভার বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় শেখ জামাল।

এদিন  টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের আবাহনী। দলীয় ২০ রানে পারভেজ রসুলের বলে মোহাম্মদ নাঈমের (১৬) বিদায়ে তাদের উইকেট পতন শুরু হয়। মিরপুরের ধীরগতির পিচে রান তোলাই ছিল কষ্টকর। লিটন দাস মাত্র চার রান করে জিয়াউরের শিকার হন। মিডল অর্ডারে নেমে একমাত্র ফিফটি উপহার দেন তৌহিদ হৃদয় (৫৩)। আবাহনীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অপরাজিত ৪৭* রান আসে জাকের আলীর ব্যাট থেকে। এছাড়া, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনও ৩৩ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন। এই  দুজনের ৭৫ রানের জুটিতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ছয় উইকেটে ২২৯ রান তোলে আবাহনী।

জবাবে, ব্যাটিংয়ে নেমে ২১ রানে প্রথম উইকেট হারায় শেখ জামাল। সাইফ হাসানকে (১৫) ফিরিয়ে দেন সাইফউদ্দিন। অপর ওপেনার সৈকত আলীকেও (১৭) লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন ইনজুরি কাটিয়ে ফেরা এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার। এরপর অধিনায়ক ইমরুল কায়েস (১৫), মুশফিকুর রহিম (১৬ আর রবিউল ইসলাম রবি (৩) দ্রুত আউট হয়ে গেলে ৭৮ রানে পাঁচ উইকেট হারায় শেখ জামাল। সেই অবস্থা থেকে দলকে টেনে তোলেন নুরুল হাসান সোহান আর পারভেজ রসুল।

দুজন ষষ্ঠ উইকেটে গড়েন ৭২ রানের জুটি। সোহান ৮১ বলে আট চার দুই ছক্কায় ৮১* রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন। পারভেজ রসুল তাঁকে সঙ্গ দিয়ে আউট হন ৪০ বলে ৩৩ রানে। এরপর জিয়াউর রহমানকে নিয়ে অবিচ্ছিন্ন ৮২ রানের সপ্তম উইকেট জুটিতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় শেখ জামাল। ২৬ বলে ৩৯ রানে অপরাজিত থাকেন জিয়াউর। অবশ্য, ম্যাচ জেতানো ইনিংস উপহার দেওয়ায় ম্যাচ-সেরার পুরস্কার উঠেছে নুরুল হাসান সোহানের হাতে।

Loading...