loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • সচিবদের দ্রুত সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

  • বিএনপি চেয়ারপার্সনের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

  • পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (সা.) ১৬ সেপ্টেম্বর

  • প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ

  • এটুআই-এর অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প বাদ দিতে বললেন নাহিদ ইসলাম

শিল্পকলা একাডেমিতে ‘কবিতা ও গানে বঙ্গবন্ধু’ অনুষ্ঠিত


শিল্পকলা একাডেমিতে ‘কবিতা ও গানে বঙ্গবন্ধু’ অনুষ্ঠিত

শোকাবহ অগাস্টে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মাসব্যাপী কমর্সূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত হয়েছে ’কবিতা ও গানে বঙ্গবন্ধু’ অনুষ্ঠানমালা। জাতির পিতার ৪৮তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস (১৫ আগস্ট) কেন্দ্র করে বুধবার (১৬ অগাস্ট) আয়োজিত অনুষ্ঠানের শুরুতেই কবিরা সকলে মঞ্চে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। খবর – স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।

কথা ও কবিতায় শুরুতেই পরিবেশনা নিয়ে আসেন মঞ্চ সারথি ও কবি আতাউর রহমান। এর পরে কবি আসাদ মান্নান কবিতা পাঠ করেন – ‘পিতা আজ আমাদের শাপ মুক্তি’। কবি শ্যাম সুন্দর শিকদার কবিতা ‘রক্তাক্ত সিঁড়ি’ পরিবেশন করেন। পরে পরিবেশিত হয় ’আমার পরিচয়’, কবিতায় কোরিওগ্রাফি করে রিদম, নৃত্যপরিচালনা করেন মেহরাব হক তুষার।

এরপরে ঢাকা সাংস্কৃতিক দল ‘বাংলার হিন্দু বাংলার বৌদ্ধ বাংলার মোসলমান’ শিরোনামে সমবেত সংগীত পরিবেশন করে। কবিতা আবৃত্তি করেন কবি নাসির আহমেদ। কবি শামসুর রহমানের কবিতা – ‘স্বাধীনতা শব্দটি কি করে আমাদের হলো’ নিয়ে সমবেত নৃত্য পরিবেশন করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নৃত্যশিল্পীবৃন্দ। নৃত্যপরিচালনা করেন সাইফুল ইসলাম ইভান।

সাজেদ আকবর রবীন্দ্র সঙ্গীত – ‘পথে চলে যেতে যেতে কোথা কোনখানে’, ‘তোমার পরশ আসে কখন কে জানে’  পরিবেশন করেন। এছাড়া, একক সংগীত পরিবেশন করেছেন – ইয়াসমিন আলী ‘মুজিবুর আছে বাংলার ঘরে ঘরে/কে বলে বঙ্গবন্ধু আজ তুমি নাই’।

এর পরে সমবেত সংগীত পরিবেশন করেছে – বাংলাদেশ রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সংস্থা (‘আগুনের পরশমনি ছোঁয়া প্রাণে; তোমার খোলা হাওয়া’)।

এদিন সভাপতির বক্তব্যে একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী বলেন, ‘১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের পরে কবি সাহিত্যকরাই তাঁদের শিল্পচর্চার মাধ্যমে পরিস্থিতির পরিবর্তন করতে সাহায্য করেছিলেন।’

কবি নির্মলেন্দু গুণ ও মুহাম্মদ নুরুল হুদা, কবি ঝর্ণা রহমান, কবি আসাদুল্লাহ, কবি সালাউদ্দিন আহাম্মদ ও কবি রাসেল আশেকীও কবিতা পাঠ করেছেন।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির প্রতিশ্রুতিশীল নৃত্যদল পরিবেশন করে ’আজ যত যুদ্ধবাজ’, যার কোরিওগ্রাফি করেছেন মেহরাজ হক তুষার। নৃত্যালেখ্য ‘ক্যানভাসে বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছর’ পরিবেশন করে একাডেমির নৃত্যদল। নৃত্য পরিচালনা করেছেন স্নাতা মাহরীন।

একক সংগীত পরিবেশন করেন তানিমা মুক্তি গমেজ।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি শিশু নৃত্যদল সমবেত নৃত্য পরিবেশন করে – ‘আমি ধন্য হয়েছি, আমি পুণ্য হয়েছি।’ এর কোরিওগ্রাফি করেছেন আরিফুল ইসলাম অর্ণব। এরপর, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি শিশুসংগীত দল সমবেত সংগীত পরিবেশন করে – ‘ধন্য মুজিব ধন্য’ ও ‘যত দিন রবে পদ্মা মেঘনা’।

Loading...