বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি দেশের ৬৪ জেলায় পাঁচ দিনব্যাপী (১-৫ অক্টোবর) ১৪০টি দলের পরিবেশনায় পালাগান উৎসব আয়োজন করেছে। ‘শিল্প-সংস্কৃতিঋদ্ধ সৃজনশীল মানবিক বাংলাদেশ গড়ার অভিলক্ষে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় শিল্প নিয়ে পৌঁছে যাবো আমরা উন্নতির শিখরে’ – এই প্রতিপাদ্যে ‘গণজাগরণের শিল্প আন্দোলন কর্মসূচি’ বাস্তবায়নের জন্য দেশব্যাপী শিল্পযজ্ঞ পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে একাডেমি। খবর – স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।
একাডেমির বাউলকুঞ্জে গত ১ অক্টোবর উৎসবটি উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ; স্বাগত বক্তব্য রাখেন একাডেমির সচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং সভাপতিত্ব করেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী।
১-৫ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় উৎসবে প্রতিদিন সন্ধ্যা ছয়টায় একাডেমির বাউলকুঞ্জে গানের আসর বসেছে।
শিল্পকলা একাডেমি সূত্র মতে, ঐতিহ্য, চিন্তা, মূল্যবোধকে ধারণ করেই পালাগানের বিস্তার। বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে পালাগান বরাবরই গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত। পালাগান তৃণমূল মানুষের অন্তরে বাস্তবিক উন্নয়নের এক দর্পণস্বরূপ কাজ করে।