loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ

  • ঢাকা মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশন চালু

  • ধনী-গরিব বৈষম্য নিয়ে গবেষণা করে নোবেল পেলেন তিন অর্থনীতিবিদ

  • গ্রামীণ ব্যাংককে ২০২৯ সাল পর্যন্ত কর-অব্যাহতি

  • জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন-এর হটলাইন নম্বর ও ওয়েবসাইট চালু

এস্তোনিয়া হবে বাংলাদেশের আইটি পণ্য রপ্তানির আগামী গন্তব্য: পলক


এস্তোনিয়া হবে বাংলাদেশের আইটি পণ্য রপ্তানির আগামী গন্তব্য: পলক

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, এস্তোনিয়া হবে বাংলাদেশের আইটি পণ্য রপ্তানির পরবর্তী গন্তব্য। এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর বিভাগের প্রধান ক্রিস্টি কারেলশনের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি-দল প্রতিমন্ত্রীর সাথে মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে। প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ থেকে আইটি পণ্য আমদানি এবং তাঁদের উৎপাদিত স্মার্ট প্রযুক্তি পণ্য বাংলাদেশে রপ্তানির করার আগ্রহ ব্যক্ত করেছে। সাক্ষাৎকালে তাঁরা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়াদি, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও এস্তোনিয়ার মধ্যে টেলিযোগাযোগ ও  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অগ্রগতির বিভিন্ন অনুষঙ্গ নিয়ে মতবিনিময় করেন। খবর – স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।

জুনাইদ আহমেদ পলক বাংলাদেশ ও এস্তোনিয়ার মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার বন্ধুপ্রতীম সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, এস্তোনিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিকভাবে অনেক মিল রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্মার্ট শিল্পবিপ্লবে বিশ্বে এখন নেতৃত্ব প্রদানকারী দেশের কাতারে উপনীত হয়েছে। তিনি বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশে সরকার গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে বলেন, ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে বাংলাদেশে মূলত ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়েছিল। ২০০৯ সাল থেকে গত ১৫ বছরে এই খাতে অভাবনীয় অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের বিনিয়োগবান্ধব নীতির ফলে বাংলাদেশে বিনিয়োগ অত্যন্ত লাভজনক। তিনি আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশ ও এস্তোনিয়ার মধ্যকার বন্ধুপ্রতীম সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

এস্তোনিয়া প্রতিনিধি-দলের প্রধান সেদেশের তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতির বিভিন্ন দিক জুনাইদ আহমেদ পলককে অবহিত করে বলেন, সাইবার নিরাপত্তাসহ স্মার্ট অবকাঠামো উন্নয়নে এস্তোনিয়া কাজ করছে। তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশে এই খাতে অগ্রগতির অভিজ্ঞতা অন্যদের অনুপ্রাণিত করবে।

প্রতিনিধিদলের অপর সদস্যগণ হলেন – ভারতে এস্তোনিয়ার রাষ্ট্রদূত মার্জি লুপ, বাংলাদেশে এস্তোনিয়ার অনারারি কনস্যুল সৈয়দ ফারহাদ আহমেদ এবং নয়দিল্লিতে এস্তোনিয়া দূতাবাসের ডিসিএম মারগুস সলসন।

Loading...