loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি

  • স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় বেগম খালেদা জিয়া

  • ‘উৎসব’ এবার বিদেশে মুক্তি পাচ্ছে

  • ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়াল মাদ্রিদকে রুখে দিলো আল-হিলাল

  • ৪৫তম বিসিএস-এর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৬,৫৫৮ জন

এনআইডি সংশোধন: পুরাতন আবেদন অগ্রাধিকারভিত্তিতে নিষ্পত্তি নির্দেশ


এনআইডি সংশোধন: পুরাতন আবেদন অগ্রাধিকারভিত্তিতে নিষ্পত্তি নির্দেশ

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনে ‘গ’ ক্যাটাগরির পুরাতন আবেদনগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিষ্পত্তি করার জন্য ৬৪ জেলার নির্বাচন কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছে। ৬৪ জেলার সকল সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের কর্মকর্তা এবং ১০ অঞ্চলের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের পরিচালক (পরিচালনা) মো. সাইফুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এই অফিস আদেশ গত রোববার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের প্রদান করা হয়েছে। খবর – স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।

অফিস আদেশে বলা হয়, ‘জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের আবেদনসমূহ নিষ্পত্তির নিমিত্তে বিশেষ কার্যক্রম (ক্রাশ প্রোগ্রাম) পরিচালনার লক্ষ্যে ‘গ’ ক্যাটাগরির অনিষ্পন্ন আবেদনসমূহ নিষ্পন্ন করার জন্য ৬৪ জেলার সব সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি ৩ নম্বর কলামে বর্ণিত ১০ অঞ্চলের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের অনুকূলে নির্দেশক্রমে ক্ষমতা প্রদান করা হল।’

এতে বলা হয়, ‘ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তাঁদের অঞ্চলের বা জেলার অনিষ্পন্ন আবেদনসমূহ ৩০ জুনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে। আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকতারা ‘গ’ ক্যাটাগরির আবেদনসমূহ নিষ্পত্তিসহ ক্র্যাশ প্রোগ্রামের কার্যক্রম সমন্বয় ও নিবিড়ভাবে তত্ত্বাবধায়ন করতে হবে। আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তারা ২১ এপ্রিল তারিখে জারিকৃত অফিস আদেশ মোতাবেক ‘খ’ এবং ‘গ’ ক্যাটাগরির আবেদনের সংখ্যা বিবেচনায় পাশ্ববর্তী সিনিয়র জেলা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তাদের (যাদের অনুকূলে ইতিমধ্যেই ইউজার আইডি রোল প্রদান করা হয়েছে) দায়িত্ববণ্টনের অনুমতি প্রদান করা হলো। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের আবশ্যিকভাবে পুরাতন আবেদনসমূহকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিষ্পত্তি করতে হবে।’

‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের ১০ অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক বা সহকারী পরিচালকরা তার আওতাধীন অঞ্চলের ‘গ’ ক্যাটাগরির ক্রাশ প্রোগ্রামের কার্যক্রম দ্বৈবচয়নের মাধ্যমে যাচাই করে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের পরিচালক (পরিচালনা) কাছে রিপোর্ট প্রদান করতে হবে।

পরিচালককে (পরিচালনা) ক্র্যাশ প্রোগ্রামের সামগ্রিক কার্যক্রম মনিটরিং এবং ওই কাজের অগ্রগতির প্রতিবেদন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক কাছে দাখিল করতে হবে।’

Loading...