loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • তাপপ্রবাহ: ২ মে পর্যন্ত প্রাথমিক স্কুল বন্ধ ঘোষণা

  • বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা কম নয়: এডিবি আবাসিক প্রধান

  • কাচারিপাড়ায় নাসরিন স্পোর্টসের ১৯ গোল

  • লেভার হ্যাটট্রিকে ১০ জনের ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে বার্সার জয়

  • মোনাকোর পরাজয়ে পিএসজি লিগ চ্যাম্পিয়ন

অনলাইনে ই-ক্যাব এর বর্ষপূর্তি উদযাপন


অনলাইনে ই-ক্যাব এর বর্ষপূর্তি উদযাপন

গত ১১ নভেম্বর অনলাইনে উদযাপিত হলো ই-ক্যাব এর ষষ্ঠ বার্ষিকী অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্ব। ই-ক্যাব এর ১৩৮০ সদস্যের মধ্যে যাঁরা স্বাস্থ্য-নিরাপত্তার কারণে সরাসরি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি, তাঁদের জন্য সন্ধ্যা সাতটায় জুম অনলাইনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল-কমার্সের আজকের বাস্তবতা কার্যকারিতার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে। মানুষের জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে আছে ডিজিটাল-কমার্স। ভবিষ্যতে অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি হবে ডিজিটাল কমার্স। তিনি ষষ্ঠ বর্ষপূর্তিতে ডিজিটাল কমার্সের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য ই-ক্যাবকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান।

ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার তাঁর বক্তব্যে বলেন, করোনাকালীন সরকার ও বিভিন্ন মন্ত্রণলায় যেভাবে সহযোগিতা করেছে – তা আমাদের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তিনি করোনাকালীন বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ই-ক্যাব এর বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে ই-ক্যাব এর ইসি মেম্বার, সদরস্য সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানে ই-ক্যাব সহ-সভাপতি সাহাব উদ্দীন শিপন, অর্থসম্পাদক আব্দুল হক অনু, সহ-সম্পাদক নাসিমা আক্তার নিশা, কার্যনির্বাহী পরিষদ সদস্য আশীষ চক্রবর্তী আসিফ আহনাফ, জিয়া আশরাফ ও সাইদ রহমান বক্তব্য রাখেন।

ই-ক্যাব এর জেনারেল সেক্রেটারি মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, করোনার আট মাসে ই-কমার্স খাতে লেনদেন হয়েছে তিন হাজার কোটি টাকা, বর্তমানে প্রায় ১ লাখ ডেলিভারি হচ্ছে প্রতিদিন, ৫০ হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরী হয়েছে, এ-যাবত পাঁচ হাজার তরুণকে দেয়া হয়েছে উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ, ১৬ হাজার কোটি টাকার সার্বিক ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে ৬০ লাখ মানুষকে সেবা প্রদান করেছে ই-ক্যাব এর সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলো।

এছাড়া, ই-ক্যাব এর সদস্য কোম্পানির প্রতিনিধিরা তাঁদের অভিমত এবং করোনাকালীন সেবার অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেন।

ই-ক্যাব এর পক্ষ থেকে করোনাকালীন সময়ে সরকারের অনুমতি নিয়ে দেশব্যাপী নিত্যপণ্য সেবা দেয়া, লকডাউন এলাকায় নিত্যপণ্য সেবা দেয়া, ডিজিটাল গরুর হাটের মাধ্যমে কোরবানির গরু বিক্রয় ও মাংস প্রসেসিং করে বাসায় পৌঁছে দেয়া, আমমেলার মাধ্যমে আম চাষীদের বিষমুক্ত আম শহরের ক্রেতাদের হাতে তুলে দেয়া, অনলাইনে টিসিবি’র পেয়াজ বিক্রি কার্যক্রম, মানবসেবা কার্যক্রম ও মেধাবিকাশের ডিজিটাল কার্যক্রম – ই-জিনিয়াস কর্মসূচির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।

উল্লেখ্য, গত ৮ নভেম্বর ঢাকার পূর্বাচলে অনুষ্ঠিত ই-ক্যাব এর ষষ্ঠ বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে করোনাকালীন সেবার জন্য ১২জন বিশিষ্ট ব্যক্তি, ১০০ প্রতিষ্ঠান ও ৩৫ জন স্বেচ্ছাসেবককে ই-কমার্স মুভারর্স অ্যাওয়ার্ড (ইকমা পুরস্কার) প্রদান করা হয়েছে।

– সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

Loading...