loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • ফরেস্টকে হারিয়ে সিটির শিরোপা আশা উজ্জ্বল

  • মোনাকোর পরাজয়ে পিএসজি লিগ চ্যাম্পিয়ন

  • ভারতের বিপক্ষে হেরে টাইগ্রেসদের সিরিজ শুরু

  • এফবিসিসিআই ফ্রান্সের সঙ্গে বাণিজ্য জোরদারে আগ্রহী

  • আবারও ৭২ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি

ঈদ ও নববর্ষের অনুষ্ঠানগুলো সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ডিএমপি


ঈদ ও নববর্ষের অনুষ্ঠানগুলো সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ডিএমপি

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, এবারের রামাদান, ঈদ ও বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠানগুলো সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তিনি বলেন, ডিএমপির সদস্যরা নিরলসভাবে কাজ করায় এসব অনুষ্ঠানে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তিনি সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে ঈদ-উল-ফিতর-পরবর্তী পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এ-কথা বলেন। কমিশনার ঈদের ছুটি শেষে প্রথম কর্মদিবসে ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে কর্মরত সকল পুলিশ কর্মকর্তা-কর্মচারি, দাপ্তরিক কর্মচারিবৃন্দ এবং রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে কর্মরত সকল স্তরের পুলিশ সদস্যের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।  খবর – স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।

সবাইকে ঈদ ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে প্রায় ৩৪,০০০ সদস্য কাজ করেন। এটা শুধু পুলিশের জন্য নয়, এটা দেশের জন্য একটি গর্বের বিষয়। এক সাথে এত অফিসার ও ফোর্স বাংলাদেশের আর কোনো প্রতিষ্ঠানে নেই। আমরা একসাথে একটি টিম হয়ে কাজ করি। ঢাকা মহানগরীতে যে-দুই কোটি লোক বসবাস করে, তাঁদের নিরাপত্তা দিতে ডিএমপি’র প্রতিটি সদস্য কাজ করেন।

তিনি বলেন, ‘সদ্যসমাপ্ত রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে পুলিশের তৎপরতার জন্য কোনো প্রকার ছিনতাইয়ের ঘটনা বা অজ্ঞান ও মলম পার্টির কোনো অপতৎপরতা চোখে পড়েনি। আমি আমার সহকর্মীদের নিয়ে অবশ্যই গর্ববোধ করি। কারণ, সচরাচর অতীতে যে-ধরনের অপরাধ সংগঠনের কথা আমরা শুনে এসেছি, তার একটি অপরাধও এবারের রমজানে সংঘটিত হয়নি। সেই সাথে সদ্যসমাপ্ত পহেলা বৈশাখের নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে, সেখানেও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সবগুলো অনুষ্ঠান সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এর মাধ্যমে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতি নগরবাসীর যে-প্রত্যাশা তা পুরোপুরি পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে।’

কমিশনার বলেন, এবারের রমজানে কাজ শেষে নগরবাসীর বাসায় ইফতার করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। অতীতে আমরা দেখেছি লোকজনকে রাস্তায় ইফতার করতে। অন্যান্যবারের চেয়ে এবার ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি ক্রাইম বিভাগের তৎপরতার কারণে রোজাদাররা বাসায় গিয়ে ইফতার করতে পেরেছেন। অতিরিক্ত কমিশনার, যুগ্ম কমিশনার ও ডেপুটি কমিশনার সকলেই দায়িত্ব পালন করেছে, অনেকেই রাস্তায়ই ইফতার করেছে। এজন্য আমি ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের সকলকে ধন্যবাদ জানাই।

Loading...