বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহের কাজ ২০ জানুয়ারি, ২০২৫ থেকে শুরু হয়ে দুই সপ্তাহব্যাপী চলবে। ২০০৮ সালের ১ জানুয়ারি, অথবা এর আগে যাঁদের জন্ম, তাঁদের এবং বিগত ভোটার তালিকার হালনাগাদ কার্যক্রমে যাঁরা বাদ পড়েছেন – তাঁদেরকে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তকরণ এবং মৃত ভোটারদের ভোটার তালিকা থেকে কর্তনের জন্য তথ্য সংগ্রহ করা হবে। খবর – স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) শরীফুল আলম রোববার (৫ জানুয়ারি) জানান, ২০ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তথ্যসংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হওয়ার যোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ এবং মৃত ভোটারদের ভোটার তালিকা থেকে নাম কর্তনের তথ্য সংগ্রহ করবেন। এ-সময়ে তথ্য সংগ্রহকারী ও সুপারভাইজাররা ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তি ও কর্তনের জন্য নির্ধারিত ফরম পূরণসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করবেন।
এছাড়া, ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত নিবন্ধন কেন্দ্রে নিবন্ধন (বায়োমেট্রিক গ্রহণসহ) করা হবে। এ-সময়ে ২০০৮ সালের ১ জানুয়ারি বা তার আগে যাঁদের জন্ম, অথবা বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে বাদ পড়েছেন, তাঁদেরকে নিবন্ধন করা হবে।
উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে ভোটার এলাকা স্থানান্তরের আবেদন গ্রহণ, মৃত ভোটারদের নাম কর্তনের তথ্য এবং নতুন ভোটারের তথ্য বাংলাদেশ ভোটার রেজিস্ট্রেশন সফটওয়ার (বিভিআরএস)-এর সাহায্যে ডেটা এন্ট্রি ও ডেটা আপলোড করা হবে ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে।
আগামী ৫ মে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ কর্তৃক খসড়া ভোটার তালিকার পিডিএফ প্রস্তুত ও সিএমএস পোর্টালে লিংক সরবরাহ করা হবে।