ইউরোপের পরিবেশ মনিটর কোপারনিকাস জলবায়ু পরিবর্তন পরিষেবা বৃহস্পতিবার (৬ জানুয়ারি) বলেছে গত জানুয়ারি মাস ছিল ইতিহাসে সবচেয়ে গরম জানুয়ারি। খবর – আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের।
যদিও বিজ্ঞানীরা এমনটা আশা করেছিলেন যে – শীতল লা নিনা অবস্থার কারণে রেকর্ড সৃষ্টিকারী বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমবে। কিন্তু তাপমাত্রা না-কমে রেকর্ড মাত্রায়, অথবা রেকর্ড মাত্রার কাছাকাছি অবস্থান করছে। আর কি কি কারণ পৃথিবীর তাপমাত্রাকে এই পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে – তা নিয়ে এখন বিজ্ঞানীদের মধ্যে বিতর্ক চলছে।
কোপারনিকাসের জলবায়ু বিজ্ঞানী জুলিয়েন নিকোলাস এএফপি সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন, “আমরা যেমনটা প্রত্যাশা করেছিলাম – তেমন দেখছি না। বৈশ্বিক তাপমাত্রায় আমরা শীতল লা নিনার প্রভাব দেখতে পাচ্ছি-না। ”
ইউরোপের কোপারনিকাস জলবায়ু পরিবর্তন সংস্থা প্যারিসে বলেছে, এবারের (২০২৫) জানুয়ারি মাস শিল্প বিপ্লব-পূর্ববর্তী সময়ের জানুয়ারি মাসগুলোর তুলনায় ১.৭৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি উষ্ণ ছিল। সংস্থাটি আরও বলেছে, বৈশ্বিক থার্মোস্ট্যাটে মানবসৃষ্ট গ্রিনহাউজ গ্যাসের নিঃসরণ এখন চরম পর্যায়ে পোঁছেছে।