loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • লিভারপুল হারলো এভারটনের কাছে, ম্যানইউ-এর শেফিল্ড-বাধা অতিক্রম

  • শুরু হলো স্বাধীনতা দিবস জিমন্যাস্টিক্স প্রতিযোগিতা ২০২৪

  • জাভি এই মৌসুম শেষেই বার্সা ছাড়বেন না

  • নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি

  • ইতালিয়ান কাপের ফাইনালে ইউভেন্টাস

আকার বাড়ছে মন্ত্রিসভার, আসছেন মোস্তাফা জব্বার


আকার বাড়ছে মন্ত্রিসভার, আসছেন মোস্তাফা জব্বার

আবারো আকার বাড়ছে মন্ত্রিসভার। অন্তত তিনজন নতুন করে যোগ হচ্ছেন মন্ত্রিসভায়। একজন প্রতিমন্ত্রী পদোন্নতি পেয়ে পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী হচ্ছেন। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি)  সন্ধ্যায় তারা বঙ্গভবনে শপথ নেবেন, স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে।

সরকারের মেয়াদের চার বছরের মাথায় মন্ত্রিসভায় যোগ হচ্ছে নতুন মুখ। একই সঙ্গে কিছু রদবদলের আভাসও পাওয়া গেছে। পদোন্নতি পেয়ে পূর্ণমন্ত্রী হচ্ছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। এছাড়া নতুন মুখ হিসেবে আসছেন রাজবাড়ী-১ আসনের সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলী, লক্ষ্মীপুর-৩ এর একেএম শাহজাহান কামাল এবং প্রযুক্তিবিদ ও বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অফ সফটঅয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর সভাপতি মোস্তাফা জব্বার। এ-রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত চারজনকে শপথ নেয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ফোন করেছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

৭২ বছর বয়সী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ খুলনা-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনবার। ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ টানা দ্বিতীয় দফায় সরকার গঠন করলে নারায়ণ চন্দ্রকে দেয়া হয় প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব। আর পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী হন সায়েদুল হক। কিন্তু সায়েদুল হক ১৬ ডিসেম্বর মারা গেলে এই পদ খালি হয়।

২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারি গঠিত বর্তমান সরকারের মন্ত্র্রিসভায় ইতিমধ্যে তিনবার রদবদল হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আজ আরেক দফা রদবদল হতে যাচ্ছে। প্রথমবার রদবদল হয়েছিল শপথ গ্রহণের মাস দেড়েক পর ২০১৪ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি।

ওইদিন আবুল হাসান মাহমুদ আলীকে (এমএইচ মাহমুদ আলী) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং নজরুল ইসলামকে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। প্রায় দেড় বছর পর ২০১৫ সালের ১৪ জুলাই মন্ত্রিসভায় যোগ হন নতুন পাঁচজন। তাদের মধ্যে ওইদিন আসাদুজ্জামান খান কামাল স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী থেকে পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান প্রতিমন্ত্রী থেকে পদোন্নতি পেয়ে পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।

একইদিন মন্ত্রী হিসেবে আরও শপথ নেন প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি। সেদিন প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন তারানা হালিম (ডাক ও টেলিযোগাযোগ) এবং নুরুজ্জামান আহমেদ (সমাজ কল্যাণ)।

মন্ত্রিসভায় সর্বশেষ রদবদল হয় ২০১৫ সালের ৯ জুলাই। ওই রদবদলে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে দফতরবিহীন মন্ত্রী করা হয়। একইদিন প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বদলে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়া হয় ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে। এক সপ্তাহ পর সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

Loading...