loader image for Bangladeshinfo

শিরোনাম

  • লিভারপুল হারলো এভারটনের কাছে, ম্যানইউ-এর শেফিল্ড-বাধা অতিক্রম

  • শুরু হলো স্বাধীনতা দিবস জিমন্যাস্টিক্স প্রতিযোগিতা ২০২৪

  • জাভি এই মৌসুম শেষেই বার্সা ছাড়বেন না

  • নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি

  • ইতালিয়ান কাপের ফাইনালে ইউভেন্টাস

জাতীয় শোক দিবসে বেসিস-এর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল


জাতীয় শোক দিবসে বেসিস-এর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস স্মরণে বুধবার (২৮ অগাস্ট) কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট (কেআইবিসি)-এর থ্রিডি সেমিনার হলে দোয়া ও আলোচনা সভা আয়োজন করে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফ্টঅয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)।

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ও আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম. এ. মান্নান এমপি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তিবিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়্যারম্যান এ. কে. এম রহমতুল্লাহ এমপি। আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলম, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর-এর সদস্য সচিব ও কিউরেটর মো. নজরুল ইসলাম খান।   

বেসিস-এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর, জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ফারহানা এ রহমান, সহ-সভাপতি (প্রশাসন) শোয়েব আহমেদ মাসুদ,  সহ-সভাপতি (অর্থ) মুশফিকুর রহমান, পরিচালক তামজিদ সিদ্দিক স্পন্দন ও পরিচালক দিদারুল আলম।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বেসিস সভাপতি। তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু বলেছেন, “আমার সবচেয়ে বড় শক্তি আমার দেশের মানুষকে ভালোবাসি, সবচেয়ে বড় দুর্বলতা আমি তাঁদেরকে খুব বেশি ভালোবাসি।” 

বঙ্গবন্ধু সারাজীবন মানুষকে ভালোবেসেছেন, মানুষের জন্য কাজ করেছেন। আজ তাঁর সুযোগ্য কন্যা, দেশনেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজ এগিয়ে চলেছে। এ-ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সাথে একযোগে কাজ করছে বেসিস। আজীবন মানুষের তরে কাজ করে যাওয়া জাতির জনক-কে আজ আমরা বেসিস-এর পক্ষ থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই এবং তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবনাদর্শকে ধারণ করে সবাই মিলে একটি অসাম্প্রদায়িক, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে - শোকাবহ অগাস্টে এই হোক আমাদের অঙ্গীকার।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৪ সালেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ যোগ দেয় আন্তর্জাতিক টেলিকেমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ)-তে। তাঁরই সিদ্ধান্তে বেতবুনিয়ায় স্থাপন করা হয় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র। বর্তমানে বঙ্গবন্ধুর কন্যা তাঁর অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। গড়ছেন স্বপ্নের ডিজিটাল বাংলাদেশ। 

এ. কে. এম রহমতুল্লাহ বলেন, বঙ্গবন্ধু কোনো নির্দিষ্ট দল, গোষ্ঠী বা দেশের নন, তিনি বিশ্বের একজন অবিসংবাদিত নেতা।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন এন এম জিয়াউল আলম ও মো. নজরুল ইসলাম খান। অনুষ্ঠানে বেসিস-এর সদস্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সদস্য, গণমাধ্যমের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনায় দোয়া মাহফিলের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়।

– সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

Loading...